এই ব্লগটি সন্ধান করুন

২৮ মার্চ, ২০১৫

Amadir    Dhaka.....


লাঞ্ছিত জাতি


মুক্তিযোদ্ধা সে যে আমার জাতির শ্রেষ্ঠ ধন।
তার গায়ে মারতে লাথি কাঁপেনি ওদের মন
একাত্তরের ঘাতক তারা পাকিস্তানি দোসর ওদের বিচার হয়নি আজও।
তাই তো এতো আস্ফালন,
বীর সৈনিকের গায়ে মারল লাথি যারা
জাতির বিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করেনি কী তারা ?
রাজাকারেরা মারল লাথি বীর সন্তানের বুকে,
মারল না কী লাথি তারা জাতির বিবেককে?
অভাগা জাতি হায় হোল লাঞ্ছিত !!!
প্রতিবন্ধী


সকালের ঘুমস্বপ্নে পরীদের আনাগোনা 
চারিদিকে লাল নীল আর হলুদ জামা 
আমি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী 
তোর দেহ রঙে 

ভোর জুড়ে পাখিদের কলকাকলি 

নদী পাড়ে পানির কুলকুল ধ্বনি 
আমি শব্দ প্রতিবন্ধী 
তোর কণ্ঠস্বরে 

চারিদিক জুড়ে নানা রঙের নারী 
নানা ঢঙের প্রেমের হাতছানি ভারী 
আমি প্রেম প্রতিবন্ধী 
তো'তে। 

২৭ মার্চ, ২০১৫

সেদিন ছিল রোদ গলে পড়া শীতভোর। সেদিন ছিল নদীর জলের ঠান্ডা ভোর। পোষের পিঠে চড়ে রোদ এসে নেমেছিল গড়চুমুকে। মৃগদাব গড়চুমুকে। আমাদের চড়ুইভাতির সকাল তখন অমৃতকমলার দেশে পাড়ি দিয়েছে। সাদাসাদা ফুলকো লুচি আর নতুন আলুর সাদা চচ্চড়ির গন্ধে মাত গড়চুমুকের নদীর ধার। আমরা একদল শহুরে গিয়ে হাজির হলাম। শীতের সব অনুষঙ্গ যেমন নলেনগুড়, কমলালেবু, মটরশুঁটি, লেপ-বালাপোষ, পশমিনা-পুলওভার নিমেষে উধাও চড়ুইভাতির আনন্দে। শুধুই  শান্তি জলের ধার। শুধুই শান্তি নীল আকাশ। নীল আকাশ গিয়ে চুমু খেয়ে নিল দামোদরের পাড়কে।  নদের জল উছলে উঠল ছলাত করে। একটু ছুঁয়ে নিল নদের পাড়ের ক্যাসুরিনার নুয়ে পড়া সবুজ পাতা ভরা ডালকে। এখানেও সেই পোষমাস। যা এসেছে আমাদের শহরেও। এখানেও সেই শীত যা আছে আমাদেরো। এখানেও পারদ নামে প্রতিবারের মত। শীত আসে, শীত যায়। চড়ুইভাতি ফুরিয়ে যায়। আমরাও পরিযায়ীর মত ঘরে ফিরে যাই । শীতঘুমিয়ে ফুরিয়ে যায় শীত। 
একলা আমি
#####$$$######
জানিস এখন একা একা পরে থাকি সব সময় । আমি সুখি না থাকি কিন্তু যাতে কেউ কখন ও আমাকে দুঃখ না দিতে পারে । আমাকে দেখলে কেউ বুঝবেও না আমার মাঝে কত দুঃখ লুকিয়ে । কেউ বুঝবে না আমার ঐ বোকা বোকা হাসিটার পিছনে কত কান্না জমা আছে । সারা দিন আমার এখন তদের সাথে হেসে খেলে কেটে যায় ।